আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার ৪নং নয়াবিল ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের দলীয় মনোনয়ন ও নৌকা প্রতিকের প্রার্থী হয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করতে গণসংযোগ চালাচ্ছেন। ইউনিয়ন আওয়ামীলীগে কর্মীবান্ধব, দুঃসময়ের পরীক্ষিত নেতা তোফাজ্জল হোসেন রানা।
তিনি টাঙ্গাইলের বোয়ালী ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক। কলেজ জীবন থেকেই তিনি জনসেবার উদ্দেশ্যে রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। জনগণের পাশে থেকে সেবা দেওয়া ও তারুণ্যের শক্তিতে এগিয়ে যাওয়া তোফাজ্জল হোসেন রানা নিজ ইউনিয়নের রাজনীতিতে সক্রিয় ভুমিকা পালন করছেন। শুধু তাই নয়, ইউনিয়নের নেতা কর্মীদের পাশে থেকে সার্বিক সহযোগিতা করেছেন।
বর্তমানে তিনি নয়াবিল ইউনিয়নের বিভিন্ন ধর্মীয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জড়িত। একই সাথে তিনি সাবেক সদস্য শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
অপরদিকে এলাকার ভোটাররা বলেন, সাবেক কৃষিমন্ত্রী ও নকলা-নালিতাবাড়ী আসনের সাংসদ বেগম মতিয়া চৌধুরীর আস্থাভাজন হিসেবে তিনি নানামুখী সামাজিক কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছেন। এতে করে তরুণ সমাজের একটি অংশ তার পিছনে কাজ করছেন। করোনাকালীন সময়ে মাস্ক ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী ও খেলার জন্য ফুটবল ও জার্সি প্রদানসহ তোফাজ্জল হোসেন রানা নিজস্ব অর্থায়নে গরীবদের নগদ অর্থসহ ত্রাণ বিতরণ করেন। পাশাপাশি এলাকায় বহু উন্নয়ন বাস্তবায়নের জন্য কাজ করেছেন।
এলাকাবাসীর প্রত্যাশা আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলে তোফাজ্জল হোসেন রানা নৌকার মাঝি হিসেবে চেয়ারম্যান পদে বিপুল ভোটে জয়ী হবেন। অপরদিকে, নয়াবিল ইউনিয়নের জনগণ ও ওয়ার্ড মেম্বার ও নেতারা বলেন তোফাজ্জল হোসেন রানা সৎ ও তরুণ নেতা হিসাবে জননন্দিত। আমরা তাকেই মনোনয়ন দেওয়ার দাবী জানাই।
নয়াবিল ইউনিয়নের জনগণ বলেন, দুঃসময়ে নেতাকর্মীদের পাশে থাকা শিক্ষিত ও শক্তিশালী প্রার্থী হিসাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য তোফাজ্জল হোসেন রানা যোগ্য। মনোনয়ন পেলে বিজয়ী হওয়া সম্ভব। আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতিকের মনোনয়ন প্রত্যাশী তোফাজ্জল হোসেন রানা এ জানান, দল আমাকে মনোনয়ন দিলে বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে উপজেলার মধ্যে নয়াবিল মডেল ইউনিয়নে পরিণত করতে চাই।
তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে, সাবেক সফল কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া আপার একনিষ্ঠ কর্মী হিসেবে নিজেকে এগিয়ে নিতে চাই। বিনামূল্যে গরীব অসহায়দের মাঝে সরকারি-বেসরকারী সুবিধা পৌঁছে দেওয়া, শিক্ষিত সমাজ,
ঘুষ-দূর্নীতি ও মাদকমুক্ত ইউনিয়ন গড়াই আমার মূল উদ্দেশ্য।