সারাদেশে মতো ঈশ্বরদীতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে সারদীয় দুর্গোৎসব। গত ১১ অক্টোবর থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে শুরু হয়েছে শারদীয় দুর্গোৎসব।
প্রতি বছর মন্দিরের নিরাপত্তায় আনসার বাহিনীর সদস্যরা মন্দিরে থাকলেও এবার তা সম্ভব হয়নি। করোনার কারনে সরকারী নির্দেশনা মেনে আনসার বাহিনীর সদস্য মন্দিরের স্বার্বিক নিরাপত্তায় কাজ করে চলেছেন।
উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের তথ্য মতে ঈশ্বরদীতে ৩০ টি মন্দিরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে সার্বজনীন শারদীয় দুর্গোৎসব। মন্দিরে যেন কোন প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সে জন্য সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করছে উপজেলার সশস্ত্র আনসার বাহিনীর সদস্যরা।
শারদীয় দুর্গা পূজার মন্দির গুলোতে দায়িত্ব পালন করছে ৪৬ জন আনসার বাহিনীর সদস্য। ৩টি টিমে ১২ জন করে ৩৬ জন সদস্য ভ্রাম্যমান টিমের মাধ্যমে মন্দিরে মন্দিরে টহল পরিচালনা করছেন।এছাড়াও ১০ সদস্যের ১টি টিম অফিসে রিজার্ভ থাকছেন। যে কোন সমস্যায় দ্রুত সেখানে গিয়ে সমাধান করার জন্য।
বুধবার (১৩ অক্টোবর) দুপুর ২ টায় ঈশ্বরদীর মাতৃ মন্দির পরিদর্শন করেন উপজেলা আনসার ও ভিডিপির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরজু খাতুন ও উপজেলা আনসার – ভিডিপি প্রশিক্ষক এরশাদ আলী।
উপজেলা আনসার ও ভিডিপির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরজু খাতুন ও উপজেলা আনসার- ভিডিপি প্রশিক্ষক এরশাদ আলী জানান, এখন পর্যন্ত ঈশ্বরদীর মন্দিরে কোন প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে শারদীয় দুর্গোৎসব। কোন অবস্থাতে যেন অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সে ব্যাপারে সদা তৎপর রয়েছে আনসার বাহিনীর সশস্ত্র টিম।