শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:১০ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
আত্মহত্যার ঘটনাকে হত্যা বলে প্রচারের অভিযোগ  ঈশ্বরদীতে বাবার হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে সন্তানদের আহাজারি  ঈশ্বরদীতে মাটির পুতুল পোড়াতে গিয়ে আগুনে দগ্ধ স্কুল শিক্ষার্থী  ঈশ্বরদীতে পুকুরে গোসলে নেমে শিক্ষার্থীর মৃত্যু রায়পুর মানব কল্যাণ সংস্থার  ইফতার ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ কার্যক্রম অনুষ্ঠিত  জীবনের জয়গান মানব কল্যান সংস্থার উদ্যোগে ঈদ উপহার বিতরণ ক্লাব আইজিয়ান এর উদ্যোগে ইফতার মহফিল অনুষ্ঠিত  আওয়ামীলীগ হত্যায় উৎসাহী দল– ঈশ্বরদীতে রুহুল কবির রিজভী  ঈদ উপলক্ষে ঈশ্বরদী থানা পুলিশের বিশেষ মহড়া  ঈশ্বরদীতে শিক্ষার্থীকে কুপ্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগ যুব উন্নয়ন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে

ঈশ্বরদীতে কোচিং সেন্টারে নিয়ে এক সন্তানের জননীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষনের অভিযোগ

ঈশ্বরদী, পাবনা প্রতিনিধি / ২৪৬৫ বার পঠিত
আপডেট : শুক্রবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, ১২:৩৯ অপরাহ্ণ

পাবনার ঈশ্বরদী শহরের শেরশাহ রোডের কোচিং সেন্টারে এক সন্তানের জননী ২৩ বছর বয়সী এক গৃহবধূকে সংঘবদ্ধভাবে ধর্ষনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। থানায় ধর্ষনের অভিযোগ দায়েরের সাথে সাথে এজাহারভূক্ত নামীয় এক আসামীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

গত ২৯ আগষ্ট মঙ্গলবার বিকেলে এমবিশন কোরিয়ান ল্যাংগুয়েজ কোচিং সেন্টারে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার দুইদিন পর ৩১ আগষ্ট বৃহস্পতিবার গভীর রাতে ঈশ্বরদী থানায় মামলা দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী।

ঈশ্বরদী থানার অফিসার ইনচার্জ অরবিন্দ সরকার জানান, বৃহস্পতিবার দিবাগত গভীর রাতে ভিকটিম তার মা ও  স্বামীকে সাথে নিয়ে থানায় এজাহার দাখিল করেন। ধর্ষনের এজাহার পাওয়ার পর গভীর রাতে নামীয় আসামী কোচিং সেন্টারের মালিক নাহিয়ান ইসলাম নাহিদকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সে পূর্বটেংরী ঈদগাহ রোডের শাহনেওয়াজ ইসলাম হিরোজের পুত্র। অভিযুক্ত অজ্ঞাত আরও ২জনকে গ্রেফতারে পুলিশী তৎপরতা চলছে।

এজাহার সুত্রে জানা যায়, পৌর এলাকার মশুড়িয়া পাড়ার (আফতাবের কাঠ মিলের পেছনে) শাহআলমের সাথে অভিযোগকারী ধর্ষিতার ৬ বছর আগে বিয়ে হয়। তাদের একটি পুত্র সন্তান রয়েছে। ভিকটিম তার ছেলেকে পড়ানোর জন্য নাহিয়ান ইসলাম নাহিদের কাছে শিক্ষক খুঁজে দেওয়ার জন্য বলেন। ২৯ আগষ্ট বিকেলে নাহিদ মোবাইল ফোনে ছেলেকে পড়ানোর বিষয়ে আলোচনার জন্য তাকে কোচিং সেন্টারে আসার জন্য বলে। বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ভিকটিম কোচিং সেন্টারে গিয়ে দেখেন, আরও দুইজন অপরিচিত ব্যক্তি বসে আছে। ভিকটিম ঘরে ঢোকার সাথে সাথে দরজা বন্ধ করে দিয়ে মূখ চেপে ধরে এবং তিনজন পালাক্রমে ধর্ষন করে। পরে তাকে বের করে দেয়।  বাড়ি ফিরে মা ও স্বামীকে ঘটনা খুলে বলে। এবিষয়ে আত্মিয়-স্বজনের সাথে আলাপের কারণে এজাহার দাখিলে বিলম্ব হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

এবিষয়ে ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমার গোস্বামী জানান, ভিকটিমের ডাক্তারী পরীক্ষা করা হচ্ছে। কোচিং সেন্টারের নাহিয়ান ইসলাম নাহিদকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তদন্ত স্বাপেক্ষে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি জানিয়েছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Bengali Bengali English English Russian Russian
error: Content is protected !!
Bengali Bengali English English Russian Russian
error: Content is protected !!