মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ০৭:১৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
ঈশ্বরদীতে এসএসসি পরীক্ষায় মোট পাসের হার- ৮৮.৬১ শতাংশ সলিমপুরে  মিন্টুর নির্বাচনী মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  ঈশ্বরদীর পৌর মেয়র ইসাহক মালিথার বিরুদ্ধে অন্যায়-অত্যাচারের অভিযোগ ঈশ্বরদীর ২ ইট ভাটায় অভিযান// দেড় লাখ টাকা জরিমানা আদায় ঈশ্বরদীতে ঘরবাড়ি ভাংচুরের প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত  ঈশ্বরদীতে অবৈধ বালু মহল চক্রের ১২ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব ঈশ্বরদীতে প্রশাসনকে ম্যানেজ করে মেম্বারের কৃষি জমির মাটি বিক্রয়  ঈশ্বরদীতে ২ টি গাঁজা’র গাছ সহ একজনকে আটক করেছে পুলিশ  ঈশ্বরদী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৩ চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ মোট ১৪ জনের মনোনয়ন দাখিল  ঈশ্বরদী তে এমপির নির্দেশে “পৌর ছাত্রলীগের তীব্র দাবদাহে পিপাসা মেটানোর জন্য শরবত বিতরণ”

বাঁশখালী পূর্ব পুইছড়ির বিশিষ্ট সমাজসেবক এস্তাফিজুর রহমান আর নেই

জাগ্রত সকাল ডেস্ক / ১৫১ বার পঠিত
আপডেট : রবিবার, ১৩ জুন, ২০২১, ১০:৫৯ অপরাহ্ণ

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি: না ফেরার দেশে চলে গেলেন বিশিষ্ট সমাজসেবক এস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর ( ইস্তু মিয়া)। তিনি পূর্ব পুইছড়ি জমিদার বাড়ির হাজি মনোহর আলী চৌধুরী ( মাইজ্যা মিয়া) কনিষ্ঠ পুত্র।

মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৯৫ বছর। গতকাল শনিবার বিকেল ৫টা নগরীর একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। ( ইন্না…রাজিউন)। তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন। শনিবার বাদে মাগরিব বাকলিয়া আশরাফিয়া হাউজিং সোসাইটি মসজিদে প্রথম জানাযার নামাজ অনুষ্ঠািত হয়। পরে রোববার বাদে জোহর নিজ বাড়িতে দ্বিতীয় জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় রাজনীতিবিদ, সমাজসেবক, সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বসহ নানান পেশাজীবি মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
পরে পারিবারিক গোরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, পাঁচ সন্তান, চার কন্যাসহ বহু গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

জানাজায় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংগীত শিল্পী রবি চৌধুরী। তিনি বলেন, আমি শিল্পী হবার পেছনে তাহার যথেষ্ট অবদান আছে। তিনি না হলে আমি আজ এ পযায়ে আসতে পারতাম না। তিনি যেমন শাসন করতে তেমনি আদরও করতেন। আমার শৈশব কাল কেটেছে তাদের বাড়িতে। তিনি অনেক ব্র মনের একজন মানুষ ছিলেন। আমি তার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।

ইউপি চেয়ারম্যান সুলতানুল গনি চৌধুরী লেদু মিয়া বলেন, ওনি খুব বিনয়ী ছিলেন। আমার দেখা মতে তিনি কখনো কাউকে মনে কষ্ট পাবে এরকম কিছু বলেনি। খুব শান্ত প্রকৃতির মানুষ ছিলেন।

সমাজসেবক আরিফুল্লাহ চৌধুরী আরিফ বলেন, আমি ছোটকাল থেকে দেখেছি তিনি মানুষের সাথে খুব মজা করে কথা বলেন। কাউকে কোনদিন কাউকে ছোট চোখে দেখেনি। সদা হাস্যজ্জ্বল থাকতেন তিনি।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, মনোহর চৌধুরী মারা যাবার পর এলাকার মানুষের দুঃখ সুখের সাথী ছিলেন তিনি। বিচার থেকে শুরু করে দক্ষতার সাথে এলাকা শাসন করেছেন। কোনদিন কোন অন্যায়কে তিনি প্রশ্রয় দিতেন না। সব সময় গরীব মেহনতী মানুষের পক্ষে বলিষ্ঠ ভুমিকা রাখতেন। তার বড় ভাই মোজাফফর আহমদ চৌধুরী মোজাফফর মিয়াও ছিলেন একজন দক্ষ বিচারক। তার মৃত্যু হলে মানুষ এখনও তার স্মৃতি চারন করে যাচ্ছেন। তার মৃত্যুতে এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া। নিস্তব্ধ এখন পুরো এলাকা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Bengali Bengali English English Russian Russian
error: Content is protected !!
Bengali Bengali English English Russian Russian
error: Content is protected !!