চট্টগ্রামের পটিয়ার ৮নং কাশিয়াইশ ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড বাকখাইন গ্রামে বাকখাইন দক্ষিণপাড়া শাহী জামে মসজিদ সংস্কার কাজের বালু ও ইট পার্শ্ববতী খালি জায়গায় রাখায় পরিচালনা কমিটিকে চাঁদাবাজি মামলা দেওয়ার প্রকাশ্য হুমকি সংক্রান্ত প্রকাশিত সাপ্তাহিক কাপ্তাই সংবাদ ও দৈনিক তথ্য বার্তায় প্রকাশিত সংবাদের তিব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানিয়েছেন মোঃ সাছি প্রঃ আমির হোসেন ও তার পুত্র কামাল হোসেন।
প্রতিবাদ লিপিতে তারা উল্লেখ করেন গত ৪ মাস আগে মসজিদের নাম দিয়ে কায়ছার নামে এক ব্যক্তি তিনদিনের জন্য আমির হোসাই এর জায়গায় বালু রাখে বালুগুলো মসজিদের সংস্কার কাজ করার জন্য। কিন্তু কায়ছার গত ৪ মাস পেরিয়ে গেলেও বালু সরাচ্ছে না। জনৈক মালেক ও তাজউদ্দীন পরস্পরের যোগসাজশে আমির হোসাইন এর বসতভিটার খালি জায়গার মাঝখানে রেখে গৃহ নির্মাণে সমস্যা সৃষ্টি করছে। এ সংক্রান্ত বিষয়ে পটিয়া থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এছাড়াও কুলাঙ্গার ছেলে তাজউদ্দীন এর বিরুদ্ধে আরোও একটি অভিযোগ দায়ের করেছি। বিষয়গুলো পটিয়া থানার ওসি তদন্ত রাশেদুল ইসলাম, এসআই মোরশেদ, এসআই এরশাদ তদন্ত করছেন বলে বৃদ্ধ আমির হোসাইন দাবি করেন। ৯নং ওয়ার্ডের মোঃ কালাম মেম্বার একজন ভালো মানুষ ন্যায় পরায়ন। মালেক ও কায়ছার এবং তাজউদ্দীন এর যোগসাজশে মসজিদ পরিচালনা কমিটি অহেতুক তিলকে তাল বানিয়ে আমার বসতভিটার জায়গা জবর দখল করতে কায়ছার ও মালেক বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করছে। আমি উক্ত মিথ্যা ভিত্তিহীন উদ্দেশ্য প্রনোদিত সংবাদে তিব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আমি কাউকে মামলা দেওয়ার হুমকি দেয়নি। বালু রাখার অজুহাত মালেক, কায়ছার, তাজউদ্দীনের একটি নীলনকশা বাস্তবায়ন ষড়যন্ত্র করছে বলে মনে করেন বৃদ্ধ আমির হোসাইন ও তার পুএ কামাল হোসান। মসজিদের সংস্কার কাজ মসজিদ করবে শুধু আমার জায়গা বালু ও ইট রেখে দীর্ঘদিন সমস্যা সৃষ্টি করা মসজিদ কমিটির কাজ নয়। আমার ছেলে গৃহ নির্মাণ করতে সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে বিদায় বালু গুলো সরাতে বলছি। তিনদিনের জায়গায় ৪ মাসেও বালু সরায়নি। বরং উক্ত জায়গার বালু সরানোর জন্য পুলিশের কাজ থেকে তিনদিনের সময় নিয়ে পুর্নরায় ইট রেখে সমস্যা সৃষ্টি করছে। আমি উক্ত বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানাচ্ছি পাশাপাশি আদালতে মামলা নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে বলে জানান বৃদ্ধ আমির হোসাইন ও কামাল হোসেন।