সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার উত্তর রনিখাই ইউনিয়নের জামাত-বিএনপির পরিবারে ফয়জুর রহমান নৌকার মাঝি, ১৯৯৬ সালের দাড়ি পাল্লার (ড. শফিকুর রহমান) ফয়জুর রহমান ও ইকবাল হুসেন ছিলেন উনার কর্মী। ২০১৮ সালের নির্বাচনে উনার আপন ভাই ফিরোজ মিয়া মাজেরগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধানের শীষ নিয়ে অনেক তর্ক-বিতর্ক হয় জেলার লিডার এডভোকেট আজমল আলির সাথে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন সাইফুর রহমান কলেজের প্রিন্সিপাল ইকবাল হুসেইন পিসাইডিং অফিসার ছিলেন, সেখানে ফয়জুর রহমান সাহেবের সপরিবার ধানের শীষ মার্কায় ভোট দেন। এমনকি ফিরোজের বোনের জামাই আতাই যুবদলের ইউনিয়ন সভাপতি অস্ত্র নিয়ে অবস্থান করেছিল তাদের ঘরের পাশেই। উনি আওয়ামী লীগ হয়েছেন হয়তো পরিবারকে নিরাপদ রাখার জন্য।
কোম্পানীগঞ্জের থানা থেকে জানা যায়, ফিরুজের বিরুদ্ধে জাতীয় নির্বাচনে বিশৃঙ্খলার জন্য মামলাও হয়। ফয়জুর রহমান ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রার্থী ছিলেন যখন তখন। তিনি সিলেট জেলার আওয়ামী লীগের নেতা আজমল সাহেব মাইকে চিল্লাইয়া বলেছেন, উনি বিএনপি জামাত করেন। উনার পরিবার বিএনপি জামাত। এখন উনি কিভাবে দুই দিনে দলে যোগ দিয়ে নৌকা প্রত্যাশা করেন। যেখানে উনার পরিবারের কেউ আওয়ামী লীগের কর্মী নেই, সবাই বিএনপি করেন। বিএনপির অধিকাংশ পদে উনার পরিবারের সবাই আছেন উনি কি করে নৌকা প্রত্যাশা করেন। এলাকার স্থায়ী আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভের ক্ষোভ প্রকাশ। তারা আশা করেন, এ ধরণের সুবিধাবাদীকে যেন আওয়ামী লীগ স্থান না দেয়।