শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নয়াবিল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী জনাব তোফাজ্জল হোসেন রানা সাহেব ১২ অক্টোবর মঙ্গলবার সকালে নালিতাবাড়িতে শ্রী শ্রী গোপাল জিউর মন্দির, চাটকিয়া মন্দির, খলিশাকুড়া মন্দির সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে শারদীয় শুভেচ্ছা বিনিময় করেন এবং সামর্থ্য অনুযায়ী কিছু কিছু অনুদান দেন।
নয়াবিল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী জনাব তোফাজ্জল হোসেন রানা প্রায় এক বছর যাবত প্রচার প্রচারণা চালিয়ে আসছেন। তিনি একজন উদার মনের মানুষ তার মাঝে নেই কোন হিংসা-প্রতিহিংসা, আমি যত দিন বেচে আছি মহান আল্লাহ যেন আপনাদের সেবা করার সুযোগ দেন। এই এক বছরে তিনি প্রায় চার শতাধিক জার্সি বিতরণ করেছেন এবং চার শতাদিক জার্সির সাথে তিনি প্রায় ৪০টির মতো ফুটবলও বিতরণ করেন। উপজেলার নয়াবিল ইউনিয়নের জনগণের বন্ধু হিসেবে পরিচিত সমাজসেবক তোফাজ্জল হোসেন রানা। আওয়ামী লীগের এই নেতাকে ঘিরেই ইউনিয়নের সর্বত্র চলছে আলোচনা সমালোচনা।
রাজপথের লড়াকু এ নেতার তৃণমূলে ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে।
তিনি হলেন নয়াবিল ইউনিয়নের বাসিন্দা ঐতিহ্যবাহী পরিবারে জন্ম নেয়া তোফাজ্জল হোসেন রানা শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য। বিএসএস সম্মান ও এমএসএস পাশ করার পর গত ২১ বছর ধরে শিক্ষকতা পেশায় জড়িত।
বর্তমানে তোফাজ্জল হোসেন রানা টাঙ্গাইল জেলার সখিপুরের বোয়ালি ডিগ্রী কলেজের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন। দাম্পত্য জীবনে দুই মেয়ের জনক হিসেবে জনগণের সেবা করতে নয়াবিল ইউপি চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে আ’লীগের মনোনয়ন ও নৌকা প্রতিক চেয়ে গণসংযোগ,পথসভা ও উঠান বৈঠক চালাচ্ছেন। তার সাথে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন নেতাকর্মীরা প্রচারে অংশ নিচ্ছেন।
নয়াবিল ইউনিয়নের বাসিন্দা অবসরপ্রাপ্ত সার্জেন্ট মো. সেলিম জানান, তোফাজ্জল হোসেন রানার এলাকায় ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে। ছাত্র ও যুব সমাজের মাঝেও তার গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। দীর্ঘদিন রাজনীতিতে সরব থাকা এ নেতাকে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে চান দলীয় কর্মীরাও। জনতাকে নিয়ে তিনি প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন।
আওয়ামী লীগের মনােনয়ন প্রত্যাশী শিক্ষানুরাগী অধ্যাপক তোফাজ্জল হোসেন রানা বলেন, দল আমাকে মনোনয়ন দিলে বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে উপজেলার মধ্যে নয়াবিলকে ডিজিটাল ইউনিয়নে পরিণত করতে চাই। সাবেক সফল কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া আপার একনিষ্ঠ কর্মী হিসেবে নিজেকে জনসেবায় এগিয়ে নিতে চাই। চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে বিনামূল্যে গরীব অসহায়দের মাঝে সরকারি-বেসরকারী সুবিধা পৌঁছে দেওয়া, ঘুষ-দূর্নীতি দূর করাসহ শিক্ষিত সমাজ গড়ে তোলায় আমার উদ্দেশ্য। আমি সকলের দোয়া ও সমর্থন কামনা করছি।
