আগামী (২৮শে নভেম্বর) অনুষ্ঠেয় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ঈশ্বরদী উপজেলার ৭ নং লক্ষীকুন্ডা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৩ নং ওয়ার্ডে মেম্বার প্রার্থী হিসেবে জনপ্রিয়তায় সবার চেয়ে এগিয়ে রয়েছেন তরুন রাজনীতিবিদ, ছাত্ররাজনীতি থেকে সর্বপ্রথম ইউপি নির্বাচনের প্রার্থী, শিক্ষিত, সমাজসেবক হেভিওয়েট প্রার্থী ইকবাল হোসেন রাজিব। ইতিমধ্যে প্রতিক বরাদ্দ হওয়ার পর এলাকাবাসী দের সাথে নিয়ে নিজ প্রতিক মোরগ মার্কার প্রচার প্রচারনায় ব্যাস্ত রয়েছেন তিনি।
ইকবাল হোসেন রাজিব লক্ষীকুন্ডা ইউনিয়নের কৈকুন্ডা গ্রামের ৩ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা জিয়ারুল ইসলামের ছেলে। কলেজ জীবন থেকেই সে ছাত্ররাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। শিক্ষিত এই যুবক পাবনা এডওয়ার্ড কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিমধ্যে উদ্ভিদ বিজ্ঞান থেকে বিএসসি ও এমএসসি সম্পন্ন করেছেন।
এরই মধ্যে নিজের আচার-আচরণ, কথা-বার্তা, জনসেবা ও সাংগঠনিক দক্ষতার ও জনসেবামুলক কাজের মাধ্যমে ইকবাল হোসেন নিজ এলাকাসহ আশপাশের এলাকার সাধারন মানুষদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন, হয়ে উঠেছেন অত্যন্ত আস্থাভাজন ব্যক্তি।
একজন উদীয়মান যুব রাজনীতিবিদ হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে তিনি নিজেকে সাধারণ মানুষের সেবায় নিয়োজিত রেখেছেন। করোনাকালীন মহামারী সময়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি সহ নানা ধরনের সেবামুলক কাজের মাধ্যমে জনসাধারনের পাশি দাড়িয়েছেন তিনি।
এছাড়া ওয়ার্ডের সর্বসাধারণের মুখে মুখে আলোচনায় রয়েছে এবারের মেম্বার প্রার্থীদের মধ্যে যোগ্য ও সৎ হিসেবে ইকবাল হোসেন। এলাকাজুড়ে তার অবস্থান অন্যসব প্রার্থীদের চেয়ে অনেক ভালো রয়েছে। উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিয়ে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
এ দিকে স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায়, ইকবাল হোসেন রাজিব এ এলাকার মানুষের সকল বিপদে-আপদে এগিয়ে আসেন। রাত-দিন যখনই কেউ কোনো বিপদে পড়ে তাকে স্মরণ করে, সাথে সাথে তিনি সেখানে ছুটে যান। সকলের জন্য তার সেবা ও সহযোগিতার দ্বার উন্মুক্ত করে দিয়েছেন তিনি। এ ছাড়া আগামী ২৮ নভেম্বর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলমত নির্বিশেষে উন্নয়নের স্বার্থে ৩ নং ওয়ার্ডের জনপ্রিয়, তরুন এ মেম্বার প্রার্থীকে নির্বাচিত করলে এলাকার ব্যাপক উন্নয়ন ঘটবে বলেও আশা করছেন সাধারণ জনগণ।
এ ব্যাপারে জনপ্রিয় এ মেম্বার প্রার্থী ইকবাল হোসেন রাজীব বলেন, আমাকে যদি জনগণ তাদের সেবা করার সুযোগ দিয়ে নির্বাচিত করে, তাহলে আমি ৩ নং ওয়ার্ডকে লক্ষীকুন্ডা ইউনিয়নের ওয়ার্ডগুলোর মধ্যে সেরা রোল মডেল ওয়ার্ড হিসেবে উপহার দেব, ইনশাআল্লাহ। তিনি আরও বলেন, আমার স্বপ্ন- এলাকাবাসীর সেবা করা ও সুখে-দুঃখে তাদের পাশে থাকা। এ সময় আমৃত্যু জনসেবার কাজে নিজেকে নিয়োজিত রাখবেন বলেও দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।